Saturday, January 27, 2018
২০০ বছর ধরে ধ্যানমগ্ন!
Saturday, January 20, 2018
নিদাহাস ট্রফির সূচি প্রকাশ!!!
প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী দলগুলো বেশ কিছুদিন আগে নির্ধারিত হয়ে গেলেও এবার নির্ধারিত হলো প্রতিযোগিতাটির সূচি।
নিদাহাস ট্রফি ২০১৮ আসরের প্রকাশিত সূচি অনুযায়ী আসরের প্রথম ম্যাচে স্বাগতিক শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে মাঠে নামবে ভারত ক্রিকেট দল। একদিন বিরতি দিয়ে অনুষ্ঠিত হবে আসরের ম্যাচগুলো, যেখানে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ৮ মার্চ বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ ভারত। এর একদিন বাদে আবার স্বাগতিক লঙ্কানদের বিপক্ষে মাঠে নামবে সাকিব আল হাসানরা।
ডাবল রাউন্ড রবিন পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হবে আসরের ম্যাচগুলো। যার ফলে আসরে প্রতিটি দল একে অন্যের বিপক্ষে দুটি করে ম্যাচ খেলার সুযোগ পাবে। পয়েন্ট তালিকার শীর্ষ দুই প্রতিযোগী ফাইনালের জন্য নির্বাচিত হবে। ফাইনাল ম্যাচের আগে দ্বিতীয়বারের দেখায় ১৪ মার্চ ভারতের এবং ১৬ মার্চ আবারও শ্রীলঙ্কার মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। আসরের পর্দা নামবে ১৮ মার্চ। প্রতিযোগিতার সবকয়টি ম্যাচই অনুষ্ঠিত হবে কলম্বোর প্রেমাদাসা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে।
শ্রীলঙ্কার ৫০ বর্ষপূর্তি উপলক্ষ্যে এর আগে ১৯৯৮ সালে শেষবারের মতো আয়োজিত হয়েছিল নিদাহাস ট্রফি। ওয়ানডে ফরম্যাটের ঐ আসরে শিরোপা জয়ের স্বাদ পেয়েছিল ভারত ক্রিকেট দল। তবে এবার একদিনের প্রতিযোগিতা থেকে সরে এসে আসরটি টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে আয়োজন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে লঙ্কান ক্রিকেট বোর্ড।
প্রসঙ্গত, বর্তমানে সফরকারী শ্রীলঙ্কা ও জিম্বাবুয়ের সাথে ত্রিদেশীয় সিরিজ খেলছে স্বাগতিক বাংলাদেশ। ওয়ানডে ফরম্যাটের এই প্রতিযোগিতায় দুই ম্যাচ খেলে দুই দাপুটে জয়ে ইতোমধ্যে আসরের ফাইনাল নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ। অন্যদিকে জিম্বাবুয়ের পর বাংলাদেশের বিপক্ষে টানা দুই ম্যাচ হেরে আসরের ফাইনাল খেলার দৌঁড় থেকে অনেকটাই ছিটকে গেছে লঙ্কানরা।
নিদাহাস ট্রফি ২০১৮ আসরের সূচি-
তারিখ দল
৬ মার্চ ২০১৮ শ্রীলঙ্কা বনাম ভারত
৮ মার্চ ২০১৮ বাংলাদেশ বনাম ভারত
১০ মার্চ ২০১৮ বাংলাদেশ বনাম শ্রীলঙ্কা
১২ মার্চ ২০১৮ শ্রীলঙ্কা বনাম ভারত
১৪ মার্চ ২০১৮ বাংলাদেশ বনাম ভারত
১৬ মার্চ ২০১৮ বাংলাদেশ বনাম শ্রীলঙ্কা
১৮ মার্চ ২০১৮ ফাইনাল
(Source: bdcrictime.com)
To know more information please visit our blog.
ফাইনাল নিশ্চিত বাংলাদেশের!!!
বাংলাদেশের ফাইনাল নিশ্চিত!!!
২০ জানুয়ারি ২০১৮
ফাইনাল নিশ্চিত হয়ে গেল বাংলাদেশের। ছবি: এএফপিঘরের মাঠে ২০০৮ সালের পর এই প্রথম অনুষ্ঠিত হচ্ছে ত্রিদেশীয় ক্রিকেট সিরিজ। ১০ বছর পর অনুষ্ঠানরত এই টুর্নামেন্টের ফাইনাল নিশ্চিতই হয়ে গেছে বাংলাদেশের।
আজ নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে শ্রীলঙ্কাকে ১৬৩ রানে হারিয়েই ফাইনালের টিকিট কেটে ফেলেন মাশরাফি-সাকিবরা। প্রশ্ন হতে পারে, কীভাবে?
এই সিরিজে ম্যাচ জিতলে জয়ী দল পাচ্ছে ৪ পয়েন্ট করে। বোনাস পেলে যোগ হয় আরও ১ পয়েন্ট। প্রথম ম্যাচেও জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ৮ উইকেটের বড় জয় পেয়েছিল বাংলাদেশ। বোনাস পয়েন্টটাও পাওয়া গিয়েছিল। আজও শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে জয়ে বোনাস পয়েন্ট যোগ হয়েছে বাংলাদেশের মোট পয়েন্টের সঙ্গে। দুই ম্যাচে জয়ের পয়েন্ট, সেই সঙ্গে বোনাস—বাংলাদেশের মোট পয়েন্ট এখন ১০। শ্রীলঙ্কা ও জিম্বাবুয়ে-দুই দলেরই আর দুটি করে ম্যাচ জেতা সম্ভব নয়। জিম্বাবুয়ে যদি দুই ম্যাচ জেতে, তাহলে অন্তত এক ম্যাচ হারতেই হবে শ্রীলঙ্কাকে, কারণ একটা ম্যাচে মুখোমুখি হবে তারা। শ্রীলঙ্কারও অবস্থা একই। একই অঙ্ক কষতে হচ্ছে তাদের।
সিরিজে দুটি করে খেলা বাকি তিন দলেরই। লঙ্কানরা পরের ২টি ম্যাচ জিতলে তাদের পয়েন্ট হবে সর্বোচ্চ ১০ (বোনাসসহ)। বাংলাদেশ পরের দুটি হারলে ১০ পয়েন্ট কিন্তু থাকছেই। জিম্বাবুয়ে শ্রীলঙ্কাকে হারানোয় তাদের পয়েন্ট ৪। তারা সে ম্যাচে কোনো বোনাস পায়নি। তারা যদি পরের দুটি ম্যাচ জেতে (বোনাস নিয়ে), তাহলে তাদের পয়েন্ট হবে ১৪। দুটি ম্যাচ জিতলে শ্রীলঙ্কাকে অবশ্যই হারতে হবে। সে ক্ষেত্রে বাংলাদেশের ফাইনাল নিশ্চিতই।
শ্রীলঙ্কা পরের দুই ম্যাচে বোনাস পয়েন্টসহ জিতলে তাদের সর্বোচ্চ পয়েন্ট হবে ১০। জিম্বাবুয়ে তখন বাংলাদেশকে বোনাসসহ হারালেও ৯ পয়েন্টের বেশি পাবে না। সে ক্ষেত্রে ফাইনালে চলে যাবে শ্রীলঙ্কাই।
To know more information, please visit our blog:
www.bangladeshtimes-bd.blogspot.com
Monday, January 15, 2018
বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইঞ্জিনিয়ার....!!!
বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইঞ্জিনিয়ার…..।
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর ৭জনই ইঞ্জিনিয়ার। তারা কেউ বিসিএস ক্যাডার নন এবং কি সরকারী কোন প্রতিষ্ঠানের বড় ইঞ্জিনিয়ারও ছিলেন না। তাদের সবার সাফল্যের চাবিকাঠি একটাই; ব্যবসা। আসুন আজ জেনে নেই সেই ৭জন শীর্ষ ধনী সম্পর্কে, যারা ইঞ্জিনিয়ারিং এর ছাত্র ছিলেনঃ
১) বিল গেটসঃ বিল গেটস একটি নাম নয়, একটি ইতিহাস। তাকে চেনে না এমন অল্পশিক্ষিত মানুষ পাওয়াও দুর্লভ। টানা ১৭ বছর বিশ্বের শ্রেষ্ঠ ধনী ছিলেন বিল গেটস। ২০১০ সালে কার্লোস স্লিমের কাছে শীর্ষস্থান হারালেও ৪বছর পর ২০১৪ থেকে তিনি আবার স্বপদ দখল করেন। মানবদরদী এই কম্পিউটার প্রোগ্রামার হার্বার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন কিন্তু পড়াশুনা শেষ না করেই ১৯৭৪ সালে শিক্ষাজীবনের ইতি টেনে ব্যবসায় নামেন। মানবসেবার জন্য ২০০০ সালে বিল এন্ড মিলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশন চালু করেন এবং ২০০৯ সালে ওয়ারেন বাফেটের সাথে ঘোষনা দেন অর্জিত অর্থের অর্ধেক মানবসেবায় ব্যয় করার।
২) জেফ বোজেসঃ বিশ্বের সর্ববৃহৎ অনলাইন শপিং সাইট আমাজনের প্রতিষ্ঠাতা জেফ বোজেস ২০১৭ সালের ২৭শে জুলাই বিল গেটসকে হটিয়ে বিশ্বের শীর্ষ ধনীর স্থান দখল করেন। অক্টোবরের ২৭ তারিখ বিল গেটসের কাছে শীর্ষস্থান হারান তিনি। তার মোট সম্পদের পরিমান ১০৫.১ বিলিয়ন ডলার। বিশ্বের ৩য় শীর্ষ ধনী জেফ বোজেস একজন ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার, ১৯৮৬ সালে প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ব্যাচেলর অব সায়েন্স সম্পন্ন করেন।
৩) কার্লোস স্লিমঃ মেক্সিকো স্টক এক্সচেঞ্জের ৪০% একাউন্টসের মালিক কার্লোস স্লিম। বিল গেটসকে হটিয়ে ২০১০ সালে বিশ্বের শীর্ষ ধনী পদ দখল করেন এবং টানা ৪বছর স্বস্থানে বহাল ছিলেন। ২০১৪ সালে বিল গেটসের কাছে শীর্ষস্থান হারানো কার্লোস স্লিমের বর্তমান সম্পদের পরিমান ৬৪.৫ বিলিয়ন ডলার এবং বর্তমানে ৬ষ্ঠ শীর্ষ ধনী। মেক্সিকোর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এ পড়ালেখা করেছেন তিনি।
৪) ডেভিড কোচ ও চার্লস কোচঃ বিশ্ববিখ্যাত ম্যাসাচুসেটস ইন্সটিটিউট অব টেকনোলজি থেকে কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এ পড়াশুনা করা দুই ভাই ডেভিড ও চার্লস বিশ্ববিখ্যাত কেমিক্যাল ও পেট্রোলিয়াম কোম্পানী কোচ ইন্ডাস্ট্রিজ এর চেয়ারম্যান এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট। দুই ভাই কোচ এর ৮৪% শেয়ারের মালিক এবং দুইজনের সম্মিলিত সম্পদ ৯৬.৬বিলিয়ন ডলার।
৫) মাইকেল ব্লুমবার্গঃ নিউইয়র্ক সিটির সাবেক মেয়র মাইকেল ব্লুমবার্গ বর্তমানে বিশ্বের ১০ম শীর্ষ ধনী। ১৯৬৪ সালে জন হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এ ব্যাচেলর অব সায়েন্সে গ্রাজুয়েশন সম্পন্ন করেন।
৬) মাইক জুকারবার্গঃ হার্বার্ডের ডরমেটরিতে ফেসবুক আবিষ্কার করা বালকটি এখন বিশ্বের ৫ম শীর্ষ ধনী এবং ৭৪.২বিলিয়ন ডলারের মালিক। কম্পিউটার সায়েন্সের ছাত্র জুকারবার্গ ২০১৬ সালে বিশ্বের প্রভাবশালী ব্যক্তির তালিকায় ১০ম স্থানে ছিলেন।
ইঞ্জিনিয়ারিং পড়েও তারা Determination, Hard Work এবং Innovation কারনে সফল ব্যবসায়ী হয়েছেন